কবি সুমন রহমান:-
কবিতাকুঞ্জ সাহিত্য পরিবার নিবেদিত আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আবৃত্তিশিল্পী “ঈশিতা দাস অধিকারীর” একক আবৃত্তি সন্ধ্যা”” এবার ফিরাও মোরে”” নৈহাটি ঐকতান মঞ্চ কোলকাতায় অনুষ্ঠিত হলো ২৮ নভেম্বর মঙ্গলবার ২০২৩, উদ্ভাবনী সঙ্গীত দিয়ে শুরু হয়, লাল সবুজের রক্তিম আভায় অামার বাংলাদেশ সঙ্গীত জয়তী আচার্য, গুণীজন সম্মাননা প্রদান করা হয়, আপন পিয়াসী সাহিত্য সন্মাননা”রবীন মুখোপাধ্যায়”বাচিক শিল্পী, সম্পাদক, অগ্নিবীণা ( ভারত ) কুঞ্জকথা সাহিত্য সম্মাননা কবি ও সংগঠক কেশবরঞ্জন(ভারত)।
ভারত সময় সন্ধ্যা ৭`৩০ মিনিটে মঞ্চে উঠেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আবৃত্তিশিল্পী “”ঈশিতা দাস অধিকারীর” প্রায় এক ঘন্টা ৩০ মিনিট আবৃত্তি পরিবেশন করে শ্রোতাদের মুগ্ধ করেন তার শ্রীমধুর কন্ঠে, অাবহঃ ছিলেন প্রসাদ গাঙ্গুলী হ্যানসোনিক : গৌতম বিশ্বাস, আবৃত্তি সঙ্গে নৃত্য দল, প্রণব রায় নৃত্য গুরু,সঞ্চালনায় ছিলেন,ড.তৃপ্তি কুণ্ডু রায়.বাচিকশিল্পী,
ঈশিতা দাস অধিকারী, আবৃত্তি শুনে উত্তেজনায় কোষমুক্ত তলোয়ার হাতে উঠে দাড়িয়েছে মানুষ। আবৃত্তি শুনে ভয়ে চুল খাড়া হয়ে যাবে , হৃদপিন্ড ধুকধুক করবে, শ্রোতাবৃন্দ কান্নায় ভেঙ্গে পড়বেন -এসব কথা আজকের আবৃত্তিশিল্পীদের কাছে অবিশ্বাস্য হলেও প্রাচীন আবৃত্তির মজলিসে এটাই ছিল বাস্তব চিত্র। “ঈশিতা দাস অধিকারী” তার প্রমান রেখেছেন!
তার মনের মনিকোঠায় ৩০০ এর বেশি কবিতা মুখস্ত বিদ্যায়, রবীন্দ্র নজরুল সহ! তিনি তপস্যা মগ্ন প্রায় ২০ বছর এর অধিক সময় ধরে, তিনি আবৃত্তি কে ভালোবাসেন সন্তানের মতই! তার একক আবৃত্তি সন্ধ্যা, ভারত.বাংলাদেশ জুড়ে আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেছেন, তিনি বহুবার দিল্লিতে মঞ্চ কাপিয়ে এসেছেন।
কবির কবিতার অনুভবের অবমুক্তি হয় সেই কবিতার আবৃত্তি দিয়ে। আর, তাই আবৃত্তিকে বলা হয় ” সর্ব শাসত্রানাং বোধাদপি গরীয়সী ” অর্থাৎ, সকল শাস্ত্রের মধ্যে বোধ অপেক্ষা আবৃত্তি শ্রেষ্ঠতর “। আবৃত্তিরাজকন্যা ” ঈশিতা দাস অধিকারী