স্মৃতির আয়না:

মির্জা জুয়েল আমিন (লন্ডন থেকে):-

বাঁশি বাজিয়ে সুমধুর তুলছে নতুন সুর শীঘ্রই আসছে আজকের নলজুর এবং দিন তো এখন চলে গেছে এবার কিসের ভয়। স্মৃতির দুয়ার এই কুলেছে স্বরূপ চন্দ্র বিদ্যালয়। স্বনামধন্য কবি আব্দুল মুকিত মুক্তারের দুটি কবিতার লাইন দিয়েই শুরু করলাম।

আমাদের জগন্নাথপুর পৌরসভার পূর্ব- ভবানীপুর গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের জন্মগ্রহণ করেন সাহিত্যাঙ্গনের আরেক নক্ষত্র সাদা মনের মানুষ ভদ্রমার্জিত সুমিষ্ট ব্যবহার একাধারে সাংবাদিক সাহিত্য সেবি যুক্তরাজ্য কমিউনিটিতে পরিচিত মুখ। আমাদের সবার প্রিয় কবি আব্দুল মুকিত মুক্তার।

১৯৮৭/৮৮ সালের দিকে বহুল প্রচলিত সাপ্তাহিক সুরমা পত্রিকায় উনি কাজ করেছেন। যুক্তরাজ্যের মত দেশে কর্মব্যস্ত থেকেও এ পর্যন্ত উনার লিখা ৫০এর অধিক বই প্রকাশিত হয়েছে। আমাদের এলাকায় হয়তো অনেকেই এই বিষয়গুলো অবগত নন এজন্যই আমার ছোট্ট প্রয়াস।

উনার একটা গুন আমি খুব পরিলক্ষিত করলাম যে কোন বিষয়ে সাথে সাথে একটা কবিতা লিখে দিতে পারেন। আমাদের স্বরূপচন্দ্র স্কুল নিয়ে কয়েকটি কবিতা লিখেছেন এবং নলজুর পত্রিকা নিয়েও কবিতা লিখেছেন। উনি বর্তমানে আমাদের নলজুর পত্রিকার প্রধান সম্পাদকের দায়িত্বে নিয়োজিত। আমাদের এলাকার একজন গুণী মানুষের জন্য দোয়া করি এবং আল্লাহ যেন উনাকে সুস্থ নেক হায়াত দান করেন আমীন।

সহ-সম্পাদক : মির্জা জুয়েল আমিন, আজকের নলজুর পত্রিকা। 

আজকের নলজুর/২৬ফেব্রুয়ারি২৪/ বিডিএন