মোঃ মোরসালিন ইসলাম, দিনাজপুর প্রতিনিধিঃ-
দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলা ষষ্ঠ ধাপে তিনটি উপজেলায় সকাল ৮ থেকে বিকাল ৪ পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ পরিবেশের মধ্য দিয়ে ভোট শেষ হয়েছে । নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন দুইজন চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের মধ্যে মোঃ পারভেজ কবীর ঘোড়া প্রতীক নিয়ে ৪২৯৬৮ পেয়ে বিজয়ী। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. মতিয়ার রহমান আনারস প্রতীক নিয়ে ৩২৮০৭ ভোট পেয়ে হেরেছেন ।
পুরুষ ভাই চেয়ারম্যান পাঁচ জন প্রার্থীর মধ্যে মো. আতাউর রহমান মিলটন চশমা প্রতীক নিয়ে ৩২৬১৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. খোরশেদ আলম টিবয়েল প্রতীক নিয়ে ১৭১৮৩ ভোট পেয়েছেন হেরেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী টিয়া প্রতীক নিয়ে ১১৭৭৭ ভোট পেয়ে হেরেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বই প্রতীক নিয়ে মো. আব্দুল হাই ৯৬৩০ ভোট পেয়ে হেরেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. সাহেদ আলী সরকার তালা প্রতীক নিয়ে ২৫৯২ ভোট পেয়ে হেরেছেন।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মোছা. উম্মে কুলসুম বানু হাঁস প্রতীক নিয়ে ২৮৮০৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মোছা. আমেনা বেগম বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীক নিয়ে ২২৪২৩ ভোট পেয়ে হেরেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মোছাঃ রেবেকা সুলতানা ফুটবল প্রতীক নিয়ে ১৭২০০ ভোট পেয়ে হেরেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী কলস প্রতীক নিয়ে ৪০০১ ভোট পেয়ে হেরেছেন।
হাকিমপুর উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ৩ জনের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই মো. কামাল হোসেন রাজ মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে ২২২৫১ ভোট পেয়ে বিজয়ী। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. হারুন উর রশীদ টেলিফোন প্রতীক নিয়ে ১৯৩৬৮ ভোট পেয়ে হেরেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. আমিনুল ইসলাম আনারস প্রতীক নিয়ে ২২৪২ ভোট পেয়ে হেরেছেন।
ঘোড়াঘাট উপজেলা ৪ জন চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে মো. কাজী শুভ রহমান চৌধুরী আনার প্রতীক নিয়ে ২৮৬৯৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. সারওয়ার হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে ৮৩৪৮ ভোট পেয়ে হেরেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. রবিউল ইসলাম কাপ পিরিজ প্রতীক নিয়ে ২৪৭৪ ভোট পেয়ে হেরেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. তৌহিদুল ইসলাম সরকার টেলিফোনে প্রতীক নিয়ে ২১২৪ ভোট পেয়ে হেরেছেন।
ভাইস চেয়ারম্যান ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে মো. ইফতেখার আহম্মেদ বই প্রতীক নিয়ে ১১৬৬৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. সেলিম রেজা মাইক প্রতীক নিয়ে ৮৯৭৩ ভোট পেয়ে হেরেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী শিবু কিস্কু তালা প্রতীক নিয়ে ৪৫৩৯ ভোট পেয়ে হেরেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. শহিদুল ইসলাম টিউবওয়েল প্রতীক ৫৩৫২ ভোট পেয়ে হেরেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. মুক্তার হোসেন উড়োজাহাজ প্রতীক নিয়ে ৩০৯৩ ভোট পেয়ে হেরেছেন।
প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. মাহফুজার রহমান চশমা প্রতীক নিয়ে ২০৯৮ ভোট পেয়ে হেরেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মো. জাহাঙ্গীর আলম টিয়া পাখি প্রতীক নিয়ে ২৮৫৩ ভোট পেয়ে হেরেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বৈদ্যুতিক বাল্ব প্রতীক নিয়ে ১৯৮৬ ভোট পেয়ে হেরেছেন।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ৮ জন প্রার্থী হাড্ডাহাড্ডি লড়াই মোছা. নার্গিস খাতুন ফুটবল প্রতীক নিয়ে ১০৮৭৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মোছা মাজেদা বেগম কলস প্রতীক নিয়ে ৮৯০৯ ভোট পেয়ে হেরেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মোছা. মর্জিনা বেগম বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীক নিয়ে ৫৩০৭ ভোট পেয়ে হেরেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মোছা. ফেরদৌসী বেগম ফুলের টপ প্রতীক নিয়ে ৪৭১৮ ভোট পেয়ে হেরেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী রোসিনা সরেন প্রজাপতি প্রতীক নিয়ে ৩৩৪৪ ভোট পেয়ে হেরেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মোছা আফরিন সুলতানা হাঁস প্রতীক নিয়ে ৩০৩০ ভোট পেয়ে হেরেছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মোছা. শবনম পদ্মফুল প্রতীক নিয়ে ২০৭৩ ভোট পেয়ে হেরেছেন।
প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মোছা লাকি বেগম সেলাই মেশিন প্রতীক নিয়ে ২০৫৪ ভোট পেয়ে হেরেছেন। বিরামপুর, ঘোড়াঘাট, হাকিমপুর তিনটি উপজেলায় আইনশৃঙ্খলা পরিচিতি স্বাভাবিক ছিল । আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সদস্যরা কঠোর অবস্থানে ছিল। সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে ভোটাররা ভোট প্রয়োগ করতে পেরেছি।
আজকের নলজুর/০৯মে২৪/বিডিএন
সম্পাদকঃ জুবায়ের আহমদ হামজা, বার্তা সম্পাদকঃ বিপ্লব দেবনাথ। অফিস: ব্যারিস্টার মির্জা আব্দুল মতিন মার্কেটে, জগন্নাথপুর, সুনামগঞ্জ।
Email:- ajkernaljur@gmail.com Mob:- 01880597469