1. admin@ajkernaljur.com : admin :
কলকলিয়া ইউনিয়নের প্রসুতি মায়েদের নির্ভরতার প্রতীক কামারখাল উপ স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান কেন্দ্র - আজকের নলজুর
২৭শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১৩ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| বর্ষাকাল| শুক্রবার| সকাল ৯:১৬|

কলকলিয়া ইউনিয়নের প্রসুতি মায়েদের নির্ভরতার প্রতীক কামারখাল উপ স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান কেন্দ্র

রিপোর্টার
  • আপডেটের সময় : রবিবার, জানুয়ারি ১২, ২০২৫,
  • 107 দেখা হয়েছে

মোঃ মুকিম উদ্দিন জগন্নাথপুর প্রতিনিধি:-

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার কলকলিয়া ইউনিয়নের প্রসূতি মায়েদের নির্ভরতার প্রতীক হয়ে উঠছে ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের কামারখাল উপ স্বস্থ্যকেন্দ্র। কেন্দ্রে গত বছরও মা ও শিশু মৃত্যুর হার ছিল শূন্য। বছর ধরেই এটা অব্যাহত আছে।

জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন সেবাকেন্দ্রের দায়িত্বরত (মিডওয়াইফ) ধাত্রী সুমা বেগম। কাজ করতে গিয়ে রাতদিন শ্রম দিচ্ছেন একাই। প্রসুতি মায়েদের দাবী কামালখাল উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রে দুই তিনজন ধাত্রী (মিডওয়াইফ) নিয়োগ দেয়ার। ২৬ জন প্রসূতি মা ১টি কেন্দ্রে সন্তান প্রসব করেছেন। এ চিত্র থেকে বোঝা যায় যে এখানে দিন দিন সেবাগ্রহীতা প্রসূতি মায়ের সংখ্যা বাড়ছে।

উল্লেখিত বছরে কোনো মা কিংবা শিশু প্রসবজনিত কারণে মারা যায়নি। কেন্দ্র ঘুরে গিয়ে প্রসূতি মায়েদের শতভাগ সেবা দানের বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়। জানাযায়, এই উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের উন্নয়নমুলক কাজের জন্য সার্বিক সহযোগীতা করেছেন কলকলিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম আলহাজ্ব আব্দুল হাশিম।

এছাড়াও কয়েক বছর যাবত নিয়মিত স্বেচ্ছায় শ্রম দিচ্ছেন কামারখাল গ্রামের মাওলানা জয়নাল আবেদীন। তবে কেন্দ্রে নিয়মিত চিকিৎসক না থাকায় অন্যান্য বিভিন্ন সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে এলাকার সাধারণ মানুষ।সেবা নিশ্চিত করতে অতি দ্রুত এসব কেন্দ্রে চিকিৎসক নিয়োগের দাবি তুলেছে এলাকাবাসী। দায়িত্বরত ধাত্রী (মিডওয়াইফ) সুমা বেগম বলেন, ইউনিয়নে এই উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রে প্রসূতি মায়ের সংখ্যা ছিল অনেকেই। এর মধ্যে এ কেন্দ্রে ২৬ জনের নরমাল ডেলিভারি হয়।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করি সব গর্ভবতী মাকে আমাদের এখানকার সেবা দেওয়ার জন্য। কিন্তু আমাদের এখানে কোন ধরনের টাকা পয়সা নেওয়া হয়না।

কলকলিয়া ইউনিয়নের কামারখাল উপস্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, কামারখালের ও জগদীশপুরের দুই প্রসূতি নারী চিকিৎসা নিচ্ছেন। তারা জানান, স্থানীয় এ কেন্দ্রটিতে সব ধরনের সুবিধা থাকায় গর্ভবতী মেয়েকে এখানে নিয়ে এসেছেন। এখানকার সুযোগ-সুবিধা ও পরিচ্ছন্নতার বিষয়টি খুবই ভালো দিক।

আজকের নলজুর/মুকিম/বিডিএন/১২-০১-২৫ইং

0Shares

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ধরণের আরো খবর
© All rights reserved © 2023 আজকের নলজুর
Design and developed By: Syl Service BD